রক্ত বাহিকা (Blood Vessels)
রক্তবাহিকা তিন প্রকার। যথা- ধমনী, শিরা, কৈশিক জালিকা।
ধমনীর ভিতর দিয়ে নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয়। ডাক্তার রোগীর নাড়ী দেখার সময় প্রকৃতপক্ষে ধমনীর স্পন্দন দেখেন। সাধারণ রোগীর হাতের কব্জিতে রেডিয়াল ধমনীতে (Radial artery) নাড়ীর স্পন্দন পরীক্ষা করেন। একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তির গড় নাড়ীর স্পন্দন পরীক্ষা করেন। একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তির গড় নাড়ীর স্পন্দন (Pulse rate) ৭২/মিনিট। প্রবাহমান রক্ত রক্তনালীর গায়ে যে পার্শ্বচাপ প্রয়োগ করে, তাকে রক্তচাপ বলে। রক্তচাপ দুই প্রকার। যথা-
ক) সিস্টোলিক রক্তচাপ (১১০-১৪০ মি.মি. পারদ)
খ) ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ (৬০-৯০ মি.মি. পারদ)
স্ফিগমোম্যানোমিটার (Sphygamanometer)এর সাহায্যে রক্তচাপ পরিমাপ করা হয়। ধরা যাক, এক ব্যক্তির রক্তচাপ ১২০/৮০ মি.মি. পারদ। এর অর্থ হলো ঐ ব্যক্তির সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ যথাক্রমে ১২০ এবং ৮০ মি.মি. পারদ। উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension) হলো একটি রোগ। যখন কোন ব্যক্তির রক্তের চাপ সব সময়েই স্বাভাবিকের চেয়ে উর্ধ্বে থাকে। কোনো সুনির্দিষ্ট বিন্দু নেই যখন রক্তচাপ বিবেচনা করা হয় ‘উচ্চ’।
অক্সিজেন ও গ্লুকোজ
অক্সিজেন ও রক্তের আমিষ
ইউরিয়া ও গ্লুকোজ
এমাইনো এসিড ও কার্বন ডাইঅক্সাইড
আরও দেখুন...